বাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে খুলনা প্রকৌশল ওপ্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(কুয়েট) অন্যতম । কুয়েট খুব উচ্চ মানের শিক্ষা, প্রকৌশল পাশাপাশি মৌলিক বিজ্ঞানের প্রধান শাখাসমূহ গবেষণা ও উন্নয়নমূলককর্মসূচী দান জন্য ভালোভাবে পরিচিত। দেশের এবং বিশেষ করে দক্ষিণ পশ্চিমঅঞ্চলের বর্তমান চাহিদা একটি মানসম্পূন্ন শিক্ষা, গবেষণা এবং অগ্রগতি অজ্রনকুয়েট এর মুল উদ্দেশ্য যা এটকে " শ্রেষ্ঠ কেন্দ্র" হিসাবে আখ্যায়িত করেছখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) ১৯৬৭ সালে বাংলাদেশখুলনা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবর রহমান নির্দেশে এটা অভীষ্ট জার্নি শুরু করে ৩রা জুন ১৯৭৪ সালে। পরেভাল একাডেমিক এবং গবেষণা ক্ষমতা এবং পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য, এটি একটিস্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান থেকেরূপান্তরিত করে ১৯৮৪ সালে রাখা হয় বাংলাদেশইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি),খুলনা। একাডেমিক এবং গবেষণার ক্ষেত্রেযুগের চাহিদা মেটা্নর জন্য বিআইটি কে আপগ্রেড এবং নাম পরিবর্তিত করে খুলনাপ্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয় ২০০৩ সালে। কুয়েট স্নাতক ওস্নাতকোত্তর উভয় এবং বিজ্ঞান মধ্যে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে গবেষণা করাহয়।বর্তমানে ৩টি অনুষদের অধীনে ১৪টি অ্যাকাডেমিক ডিপার্টমেন্টে প্রায়৩১১১ শিক্ষার্থী অধ্যয়ণ করে।দেশের শীর্ষ গ্রেডের মোট ৬৬৫ জন কে খুবপ্রতিযোগিতামূলক, স্বচ্ছ এবং মানসম্মত ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষাবর্ষ(২০১০-২০১১) এর জন্য বাছাই করা হইসে।পাশাপাশি, উন্নত মানের মাত্রা স্নাতকM.Sc প্রকৌশল, M.Phil এবং Ph.D গবেষণায় এবং গবেষণা করা হয়। সুন্দর ভাবেসকল কাজ সুন্দর পরিবেশে সম্পুর্ন হুচ্ছে। এছাড়া বিদেশি দেশ থেকেওশিঙ্ক্ষার্ধী এখানে অর্ধয়ন করছে।এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন অনুষদে প্রায়২০২ এর ও বেশি প্রসিদ্ধ, পাণ্ডিত্যপূর্ণ ,বিশিষ্ট বাক্তিরা শিক্ষারবিভিন্ন শাখাসমূহে জড়িত।শিক্ষা ও শেখার ক্ষমতা প্রসারিত করের জন্যসম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি নতুন বিভাগ খলা হয়েছে এবং ইতিমধ্যে আগামীসেশনের ছাত্রের নাম নথিভুক্ত করা হযেছে।বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তিগত দিকনির্দেশনা গবেষণা এবং প্রশিক্ষণ, বিশেষত তথ্য প্রযুক্তি খাতে জাতীয় ওআন্তর্জাতিক চাহিদা মেটানর জন্য ইনষ্টিটিউট অফ ইনফরমেশন এণ্ডকমিউনিকেশন(আইআইসিটি) এছাড়াও সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত ছোট কোর্স, ডিপ্লোমাকরার সুবিধা এখানে আছে।এই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস খুলনা সিটি কর্পোরেশন, সিটি সেন্টার থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তর - পশ্চিম কোণার দিকে তেমনিএকটি হৃদয়স্পর্শী প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সুবিশাল সবুজ গাছপালা সম্বলিত ১০১একর আয়তন উপর অব্রস্তিত । একটি তাজা বায়ুময় ক্যাম্পাস এবং ছাত্রদের জন্যসুকমল বাতাস যুক্ত আবাসিক হলের বাবস্থা রয়েছে।আবাসিক হল, একাডেমিকবিল্ডিং এবং প্রতিষ্ঠান, কর্মশালা, বাজান ভিত্তিতে স্বয়ংপরিবেশন ভোজনালয়, অডিটোরিয়াম, শিক্ষকদের আবাসস্তল ইত্যাদি সহ দৈহিক পরিকাঠামো গঠনের জন্যসুন্দর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। প্রতি বছর পাঁচশতের বেশি ছাত্র এ প্রকৌশল ওপ্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন শাখায় স্নাতক ডিগ্রী লাভ করে।তারপররযুক্তিগত উত্কর্ষর চাহিদাগুলি পূরনের জন্য এরা নিজেদের ক্ষেত্র থেকে কাজকরে দেশের উন্নতি করে থাকে।তাদের অনেকে দেশের পাশাপাশি বিদেশেও পেশার দিকদিয়ে নেতৃস্থানীয় জায়গা দখল করে আছে।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্বিবদ্যালয় বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমঅঞ্চলের তৃতীয় বৃহওম বিভাগীয় শহর খুলনার উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলেরফুলবাড়িগেটে অবস্হিত।ক্যাম্পাস খুলনা সিটির জিরো পযেন্ট থেকে ১৫ কিলোমিটারদূরে অবস্হিত।ক্যাম্পাস থেকে শহরের যোগাযোগ ব্যবস্হা খুব ভালো ।এটা জিলাবাস টার্মিনাল হতে ১২ কিলোমিটার দূরে এবং খুলানা রেলওয়ে হতে ১৪ কিলোমিটারদূরে অবস্হিত।এটা ১০০ একর জায়গার উপরে অবস্হিত ।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্বিবদ্যালয়
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS