Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
শিরোমণি স্মৃতিসৌধ
স্থান

ফুলতলা

কিভাবে যাওয়া যায়

খুলনা থেকে বাসে ফুলতলা যাবার পথে শিরোমনি বাসস্ট্যান্ডে নামতে হয়। পরে স্থানীয় হালকা যানবাহনে করে যাওয়া যায়।

যোগাযোগ

0

বিস্তারিত

মুক্তিযুদ্ধে খুলনার বীরত্বগাথার স্মৃতিবিজড়িত আরেকটি স্থান শিরোমণি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও খুলনা স্বাধীন হয়েছিল এক দিন পর ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে। খুলনা শিরোমণি কৌশলগত যু্দ্ধজয়ের এক অনন্য স্থান হিসেবে স্থান করে নিয়েছে বিশ্বইতিহাসে। এখানে একটি স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়েছে।

শিরোমণি স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এখানে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয় তা শিরোমণি ট্যাঙ্ক যুদ্ধ (এটি কিছু ক্ষেত্রে "শিরোমণি সম্মুখ সমর" নামেও পরিচিত) হিসেবে খ্যাত। ১৬ ডিসেম্বর (১৯৭১) জেনারেল নিয়াজী তার সৈন্যবাহিনী নিয়ে জনসম্মুখে রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণ করেন এবং ঠিক ওই সময় ব্রিগেডিয়ার হায়াত খানের নেতৃত্বে ৪ সহস্রাধিক সৈন্যের বিরুদ্ধে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনারা "শিরোমণি ট্যাঙ্ক যুদ্ধ" নামের বৃহৎ প্রতিরোধের যুদ্ধে মুখোমুখি হয়। এ যুদ্ধের কৌশল ভারত, পোল্যান্ডসহ ৩৫টি দেশের সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা কলেজে পড়ানো হয়, বিশ্বের সেরা কিছু ট্যাংক যুদ্ধের মধ্যে শিরোমণি ট্যাঙ্ক যুদ্ধ একটি এবং একই সাথে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ যুদ্ধক্ষেত্র এই শিরোমণি।